বাংলাদেশের তিস্তা প্রকল্প নিয়ে চীন এবং ভারতের টানাটানি’

 বাংলাদেশের তিস্তা প্রকল্প নিয়ে চীন এবং ভারতের টানাটানি

নিউজ আপডেট  ডেস্ক : ২৪ জুন ২০২৪



তিস্তার পানি বন্টন ইস্যু নিয়ে ইংরেজি দৈনিক নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম, ‘China, India in tug of war over Teesta project in Bangladesh’ অর্থাৎ, ‘বাংলাদেশের তিস্তা প্রকল্প নিয়ে চীন ভারতের টানাটানি


 প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, তিস্তা নদী পুনরুদ্ধার এবং ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য ভারতের সর্বশেষ প্রস্তাব এবং চীন ইতিমধ্যে একই প্রকল্পের জন্য আর্থিক এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রস্তাব করায় বেইজিং এবং নয়াদিল্লির মধ্যে এক ধরণের উত্তেজনার পরিস্থিতি হতে পারে।



 দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, শেখ হাসিনার নয়াদিল্লি সফরের সময় নরেন্দ্র মোদির সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বিষয়টি উঠে এসেছিল। আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চীনের মন্ত্রীর সাক্ষাতের কথা রয়েছে।



 শেখ হাসিনার দিল্লি সফরের আগে, ভারত বাংলাদেশের উত্তরে প্রস্তাবিত তিস্তা নদীর ব্যাপক ব্যবস্থাপনা পুনরুদ্ধার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ইচ্ছা প্রকাশ করেছিল, যেখানে চীন ইতিমধ্যে একশো কোটি ডলার ব্যয় করে প্রকল্পের জন্য একটি সমীক্ষা সম্পন্ন করেছে।


ঢাকা ইতিমধ্যেই উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য বেইজিংয়ের সমর্থন চেয়েছে। তবে বাংলাদেশ ভারতের সাথে তার ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব বিবেচনা করবে। নয়াদিল্লি দীর্ঘদিন ধরে ঢাকার সঙ্গে তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য ঝুলিয়ে রেখেছে। যার কারণে দেশের উত্তর অঞ্চলের মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে।



 ভারতের উজানে একতরফাভাবে পানি প্রত্যাহারের কারণে তিস্তা প্রায় শুকিয়ে যায়, এতে বর্ষাকালে যখন নদী উপচে পড়ে, তখন বাংলাদেশে ঘন ঘন বন্যা দেখা দেয়। কেননা ভারতীয় কর্তৃপক্ষ প্রায়ই পানির চাপ বন্ধ করার জন্য গাজলডোবা ব্যারেজে ফ্লাডগেট খুলে দেয় বলে খবরে বলা হয়েছে।

কই ইস্যুতে নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম, ‘পানির হিস্যা না পেলে ভারতকে দেয়া সুবিধা পুনর্বিবেচনা করুন প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ যদি তার পানির ন্যায্য হিস্যা না পায় তাহলে ভারতকে ট্রানজিটসহ যেসব সুবিধা দেয়া হচ্ছে, সেগুলো পুনর্বিবেচনা করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।


 বাংলাদেশ-ভারত পানি বণ্টন : অভিজ্ঞতা, শঙ্কা প্রত্যাশাশীর্ষক এক ওয়েবিনারে যুক্ত হয়ে তারা কথা বলেন। পানিকে বাংলাদেশের কূটনীতির কেন্দ্রে নিয়ে আসারও আহ্বান জানিয়েছেন তারা। বিশেষজ্ঞদের উদ্ধৃত করে খবরে বলা হয়েছে, তিস্তার বাংলাদেশ অংশের পানি সংরক্ষণের জন্য ভারতের প্রস্তাবটি যথাযথ না। বাংলাদেশে ধরনের পানি সংরক্ষণের সুযোগ নেই, এর ফলে পরিবেশগত সামাজিক সমস্যা আরো বিপর্যয়কর হবে।


 এছাড়া জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে পানির ন্যায্য হিস্যার জন্য চীন, ভুটান নেপালের মতো তৃতীয় পক্ষকে অন্তর্ভুক্ত করার তাগিদ দেয়া হয়। এনবিআর কর্মকর্তা মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম, ‘ছাগল-কাণ্ডে দুই পদই হারালেন মতিউরপ্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ছাগল-কাণ্ডে নিজের ছেলের পিতৃত্ব অস্বীকার করা মতিউর রহমান এক দিনেই দুটি পদ হারিয়েছেন।

 রোববার তাকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্য (শুল্ক আবগারি) ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টের পদ রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের পরিচালক পদ থেকেও সরানো হয়েছে। 

মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধানও শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)



তিউরের দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম, ‘Wealth accumulation: Heaps of stocks expose Matiur’s wrongdoing’ অর্থাৎসম্পদ আহরণ: বিপুল পরিমাণ শেয়ার মতিউরের অন্যায়কে প্রকাশ করেছে প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, মতিউর রহমান শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন। কিন্তু তিনি যে উপায়ে আবেদন করেছিলেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বেসরকারি টেলিভিশন এনটিভির সাথে একটি সাম্প্রতিক সাক্ষাত্কারে, মতিউর স্বীকার করেছিলেন যে তিনি আর্থিক লাভের জন্য দুর্বল কিন্তু সম্ভাব্য কোম্পানির শেয়ার কেনার জন্য পুঁজিবাজার সম্পর্কে তার দক্ষতা এবং অন্তর্দৃষ্টি ব্যবহার করেছেন। 

মতিউর মূলত শেয়ার বাজারে প্রবেশ করেছিলেন অভ্যন্তরীণ তথ্য নিয়ে, পুঁজিবাজারের নিয়মানুযায়ী একটি বেআইনি প্রথা। তিনি ২০০৮ সাল থেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ শুরু করেন।



তিউরের দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘বেশি সম্পদ প্রথম স্ত্রীর নামে প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্য মো. মতিউর রহমান তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা একের পর এক সম্পদের তথ্য বেরিয়ে আসছে। 

এখন পর্যন্ত তার দুই স্ত্রী, সন্তান, ভাইবোনসহ নিকটজনদের নামে ছয় জেলায় জমি, ফ্ল্যাট, শিল্পপ্রতিষ্ঠান, রিসোর্টসহ নানা সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গেছে। এর বাইরে পুঁজিবাজারেও তার বিনিয়োগ রয়েছে।


 আলোচিত এই কর্মকর্তা তাঁর স্বজনদের নামে থাকা এখন পর্যন্ত ৬৫ বিঘা জমি, আটটি ফ্ল্যাট, দুটি রিসোর্ট পিকনিক স্পট এবং দুটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের তথ্য পাওয়া গিয়েছে। 

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্পত্তি তাঁর প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজের নামে। তাঁর নামে প্রায় ২৮ বিঘা জমি পাঁচটি ফ্ল্যাট রয়েছে; এর মধ্যে ঢাকার মিরপুরে একটি ভবনেই রয়েছে চারটি ফ্ল্যাট। এদিকে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রসঙ্গে কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম, ‘বেনজীরের অব্যাহতি আবেদন নাকচ


 প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চেয়ে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের করা আবেদন নাকচ করে দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) 

রোববার বেনজীরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তিনি দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে হাজির হননি। তবে গত বৃহস্পতিবার আইনজীবীর মাধ্যমে তিনি দুদক চেয়ারম্যান বরাবর অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। সেখানে তিনি দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশে পর্যন্ত ক্রোক ফ্রিজ করা সম্পদ সম্পূর্ণ বৈধ বলে দাবি করেন।


 

অবস্থায় দুবার সময় দেওয়ার পরও দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে সরাসরি হাজির না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চেয়ে যে আবেদন করেছেন, তা নাকচ করে দিয়েছে কমিশন।

 প্রথম দফায় গত ৬ই জুন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে তলব করা হয়। নির্ধারিত সময়ে তিনি হাজির না হয়ে দুদক চেয়ারম্যান বরাবর একটি লিখিত আবেদন করেন। 

জানা গিয়েছে, বেনজীর আহমেদ দুই দিন আগে আইনজীবীর মাধ্যমে দুদক চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত বক্তব্য দিয়েছেন। এবার নতুন করে সময়ের আবেদন করেননি। সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘সরকারি চাকুরের সম্পদের হিসাব যেন কাগুজে নিয়ম



 প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, পাঁচ বছর পরপর সরকারি কর্মচারীর নিজ সম্পদ বিবরণী নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেওয়ার কথা। তবে চাকরির সেই আচরণবিধি মানতে অর্থাৎ সম্পদের হিসাব দিতে সরকারি চাকরিজীবীর তেমন হেলদোল নেই। 

তাদের নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর, সংস্থারও হিসাব নেওয়ার ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেই। দুপক্ষের অনীহায় হিসাব দেওয়ার বিষয়টি অনেকটাইকাগুজে নিয়মহয়ে দাঁড়িয়েছে। কারও অস্বাভাবিক সম্পদ বেড়ে গেলেও ব্যবস্থা নেওয়ার নজির নেই। 

সাবেক পুলিশপ্রধান বেনজীর আহমেদ এনবিআর থেকে বদলি হওয়া কর্মকর্তা মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর থেকে সরকারি কর্মচারীর সম্পদের হিসাবের বিষয়টি ফের সামনে এসেছে।

                                                           

 গেল কয়েক বছরে বাংলাদেশে সার্বিকভাবে দুর্নীতি বেড়েছে বলে জানিয়েছে দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই) বিশ্বের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান এখন দশম। 

পাঁচ বছর পরপর সরকারি কর্মচারীর সম্পদের হিসাব জমা দেওয়ার বিধান ১৯৭৯ সালে চালু হয়। দেশে বর্তমানে প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মচারী আছেন।খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরিস্থিতি নিয়ে যুগান্তরের প্রথম পাতার খবর, ‘খালেদা জিয়ার হার্টে পেসমেকার স্থাপন প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার হার্টে (হৃদযন্ত্র) পেসমেকার (হৃদস্পন্দন তৈরির যন্ত্র) স্থাপন করা হয়েছে।  

                                                                                                           


 রোববার বিকালে হাসপাতালের চতুর্থ তলায় ক্যাথল্যাবে এই যন্ত্র বসানো হয়। এর আগে খালেদা জিয়ার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা একাধিকবার বোর্ড সভা করে পেসমেকার স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন।

 

পেসমেকার হলো হৃদস্পন্দন নিয়মিত রাখার কৃত্রিম বৈদ্যুতিক যন্ত্র, যা বৈদ্যুতিক স্পন্দন তৈরি করে হৃদপেশিতে পাঠায় এবং হৃদপিণ্ডের গতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

 

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন জানান, ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) হৃদরোগের সমস্যা আগে থেকেই ছিল।

 

হার্টে ব্লক ছিল, একটা স্টেন্টও (রিং) লাগানো ছিল। সব কিছু পর্যালোচনা করে মেডিকেল বোর্ড ম্যাডামের হার্টে পেসমেকার বসানোর সিদ্ধান্ত নেন। পরে বিশেষায়িত কক্ষে (ক্যাথল্যাবে) নিয়ে পেসমেকার স্থাপন করা হয়।

 

গত ২১ জুন দিবাগত রাতে গুলশানের বাসা ফিরোজায় খালেদা জিয়া হঠাৎঅসুস্থহয়ে পড়লে রাত সাড়ে ৩টায় অ্যাম্বুলেন্সে করে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

 

ডায়াবেটিস, আর্থারাইটিস ছাড়াও হৃদরোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনির বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন ৭৯ বছর বয়সি খালেদা জিয়া।

ভিন্ন ধরণের শিরোনাম করেছে মানবজমিন, ‘ঢাকায় দেড় বছরে নিখোঁজ ৪০৫২ প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, কেউ নিখোঁজ হলে পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় জিডি করা হয়। সম্প্রতি ঝিনাইদহ- আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার নিখোঁজ থাকায় স্বজনরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্বারস্থ হয়েছিলেন।

 

জিডির তথ্য অনুযায়ী রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, মামলা থেকে মুক্তি পেতে, অভাব, ব্যক্তিগত স্বার্থ কিংবা দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষসহ বিভিন্ন কারণে নিখোঁজের ঘটনাগুলো ঘটছে।

 

পুলিশ বলছে, নানা কারণে নিখোঁজের জিডি হয়। কেউ পূর্বশত্রুতার কারণে অপহরণ খুনের শিকার হন। আবার কম বয়সী ছেলেমেয়েরা প্রেমের কারণে পালিয়ে যায় খোঁজ না পেয়ে পরিবার জিডি করে।

 

থানায় নিখোঁজের কোনো জিডি হলে একজন ইনকোয়ারি অফিসার নিয়োগ করা হয়। তিনি নিখোঁজ ব্যক্তিদের ট্রেস আউট করে খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন।

 

অনেককে খুঁজে পাওয়া যায় আবার অনেককে ট্রেস করা যায় না। কেউ কেউ নিজ ইচ্ছায় আবার ফিরে আসে। কিন্তু খোঁজ পাওয়ার পর পরিবার বিষয়টি আর থানায় জানায় না।

 

রাজধানীর থানাগুলোতে প্রায় নিয়মিতই নিখোঁজ সংক্রান্ত সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের মে পর্যন্ত ঢাকার ৫০টি থানায় চার হাজার ৫২টি নিখোঁজের জিডি হয়।

রেল প্রসঙ্গে বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম, ‘পুরনো রেলপথ, চলছে সক্ষমতার চেয়ে বেশি ট্রেন

 প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে পাবনার ঈশ্বরদী, নাটোরের আব্দুলপুর দিনাজপুরেরপার্বতীপুর হয়ে নীলফামারীর চিলাহাটি পর্যন্ত রেলপথটি বেশ পুরনো। প্রতিদিনই  পথে চলাচল করছে সক্ষমতার চেয়েও বেশি ট্রেন। 

ব্যস্ত  রেলপথ ব্যবহার করেই পশ্চিমবঙ্গের গেদে থেকে ভুটান সীমান্তবর্তী ডালগাঁও পর্যন্ত নিজেদের ট্রেন পরিচালনার সুযোগ পাচ্ছে ভারত।


 এমন প্রেক্ষাপটে বিদ্যমান অবকাঠামোর উন্নতি না করে ভারতের ট্রেন চলাচল শুরু হলে তা বাংলাদেশের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় বাড়তি চাপ তৈরির আশঙ্কা করছেন যোগাযোগ অবকাঠামো বিশেষজ্ঞরা।

 নিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে রেল যোগাযোগ নিয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়।

 বাংলাদেশ রেলওয়ের পথ ব্যবহার করে গেদে-দর্শনা থেকে হলদিবাড়ি-চিলাহাটি ক্রসবর্ডার ইন্টারচেঞ্জ পয়েন্ট পর্যন্ত একটি পণ্যবাহী ট্রেনের ট্রায়াল চালানো হবে।




 দর্শনা থেকে চিলাহাটি পর্যন্ত যে রেলপথটি ভারত ব্যবহার করতে চাইছে, খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে তার প্রায় অর্ধেক অংশেই বর্তমানে সক্ষমতার চেয়ে বেশি ট্রেন চলাচল করছে। আবার রেলপথটির একটি বড় অংশ পুরনো, যার ভার বহন (এক্সেল লোড) ক্ষমতা কম।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন

Instagram

Smartwatchs